বাজুজ হচ্ছে স্বর্ণের দাম নিয়ন্ত্রক সংস্থা – এসোসিয়েশনটি স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের উন্নয়নে কাজ করে থাকে – বাজুজ সদস্য হওয়ার আহবান বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
BANGLADESH JEWELLER’S ASSOCIATION-Bangladesh Jeweller’s Association (BAJUS) Although the Bangladesh Jeweller’s Association started its activities to transform the post-independence war-torn country into the golden Bengal of dreams, with the aim of expanding the domestic gold industry and economic emancipation, it overcame various adversities and became institutionalized on Thursday 12th May 1984. Since its inception, the main objective of Bangladesh Jeweller’s Association has been to ensure customer service, patronize the domestic gold industry and safeguard the interests of jewellery traders. To this end, BAJUS has district committees in every district of the country, which are represented by the Central Committee.
বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশন (বাজুস) সারাদেশের সকল প্রকার জুয়েলারী ব্যবসায়ীদের সদস্য হওয়ার আহবান জানাচ্ছে। বাজুসের গর্বিত সদস্য হতে সদস্য আবেদন ফরম পূরণ ও প্রয়োজনীয় তথ্যাদি সরবরাহের অনুরোধ করা হয়েছে। সদস্য ফরম সরাসরি বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশনের কেন্দ্ৰীয় অফিস, লেভেল- ১৯, বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্স, পান্থপথ, ঢাকা-১২১৫ থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি ডাউনলোড করা যাবে। সদস্য হওয়ার ফরম ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন
আপনি যদি একজন স্বর্ণ ব্যবসায়ী হউন তবে বাজুজের সদস্য হতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি সদস্য হওয়ার জন্য অনলাইন বা অফলাইনে ম্যানুয়াল আবেদন করতে পারবেন। ফর্মে অঙ্গীকার করতে হবে যে, আমি বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি-বাজুসের আদর্শ, উদ্দেশ্য ও নীতিমালা মেনে নিয়ে গঠনতন্ত্র মোতাবেক সকল নিয়ম ও নির্দেশনা মেনে চলতে বাধ্য থাকব বলে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে সদস্য হবার জন্য আবেদন করছি। বাজুস কর্তৃক প্রণীত সকল নিয়ম-কানুন সর্বদা মেনে চলব। এর ব্যত্যয় ঘটলে বাজুস যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে তা মেনে নিতে বাধ্য থাকব। আমাকে/আমার প্রতিষ্ঠানকে বাজুসের সদস্যভূক্ত করে বাধিত করবেন। অনলাইনে আবেদন করতে ক্লিক করুন
বাজুজের সদস্য হওয়ার জন্য বাজুজের নীতিমালা মানতে হবে / স্বর্ণ নীতিমালা ২০১৮ সংশোধিত ২০২১ ভাল করে পড়ে নিন।

Caption: Membership Notice from Bajus
বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি । প্রণোদনা/ঋণ সংক্রান্ত তথ্যাদি 2020
- করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ শিল্প ও সার্ভিস সেক্টরের প্রতিষ্ঠান যে কোনো তফসিলি ব্যাংকে ঋণ/বিনিয়োগের জন্য আবেদন করতে পারবে।
- যাদের ব্যাংকিং ব্যবস্থার সাথে কার্যক্রম বিদ্যমান আছে এবং যাদের নেই উভয়ই এ সুবিধা গ্রহণ করতে পারবে ।
- এই ঋণ সুবিধা সকল পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা পাবেন। ঋণ গ্রহীতা বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলার উল্লেখপূর্বক (১২ এপ্রিল ২০২০ তারিখে জারিকৃত বিআরপিডি সার্কুলার নং-০৮, ০৩ মে ২০২০ তারিখে জারিকৃত বিআরপিডি সার্কুলার লেটার নং-২২, ১০ মে ২০২০ তারিখে জারিকৃত বিআরপিডি সার্কুলার লেটার নং- ২৫ এবং ১১ জুন ২০২০ তারিখে জারিকৃত বিআরপিডি সার্কুলার নং-৩০) নিজস্ব প্রতিষ্ঠানের প্যাডে করোনা ভাইরাসে ক্ষতিগ্রন্থের জন্য চলতি মূলধন ঋণ সুবিধা পাওয়ার জন্য ব্যাংক শাখা বরাবর আবেদন করবেন ।
- এ প্যাকেজের আওতায় গৃহীত ঋণ/বিনিয়োগ দিয়ে বিদ্যমান কোন ঋণ/বিনিয়োগ হিসাব সমন্বয়/পরিশোধ করা যাবে না।
- বিগত বছরের (এক/একাধিক) উৎপাদন/বিক্রি/টার্ণওভারের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় চলতি মূলধনের পরিমান হিসাব করতে হবে।
- নতুন ঋণ/বিনিয়োগ গ্রহীতার ক্ষেত্রেও বিদ্যমান নীতিমালার আওতায় ওয়াকিং ক্যাপিটাল বাবদ ঋণ/বিনিয়োগের প্রাপ্যতা সীমার ৩০% এর অধিক হবে না।
- বিগত বছরের (এক/একাধিক) উৎপাদন/বিক্রি/টার্ণওভারের লিখিত হিসাব থাকা সাপেক্ষে এ ঋণ/বিনিয়োগ সুবিধা প্রদান করা যাবে। আস্থায় নেয়া যায় এরূপ বিবরণী থাকা সাপেক্ষে এ ঋণ বিনিয়োগ সুবিধা প্রদান করা যাবে।
- সুদ/মুনাফার অর্ধেক অর্থাৎ ৪.৫০ শতাংশ ঋণ/বিনিয়োগ গ্রহীতা প্রতিষ্ঠান পরিশোধ করবে এবং অবশিষ্ট ৪.৫০ শতাংশ সরকার ভর্তুকী হিসেবে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে প্রদান করবে।
- প্রতিটি ঋণ/বিনিয়োগের মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ ১ (এক) বছর।
- কোন ব্যাংক এভাবে মোট তিন বছর পর্যন্ত এ প্যাকেজের আওতায় ঋণ/বিনিয়োগ সুবিধা প্রদান করতে পারবে। তবে একটি প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র এক বছরের জন্য আলোচ্য ভর্তুকী সুবিধা প্রাপ্য হবে ।
- প্রতি বছর সেপ্টেম্বর মাস শেষে বিগত ১২ মাসে (অর্থাৎ বিগত বছরের ০১ অক্টোবর থেকে চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত) ভালো ঋণ/বিনিয়োগ গ্রহীতার সংশ্লিষ্ট ঋণ/বিনিয়োগের বিপরীতে আদায়কৃত সুদ/মুনাফার অন্যূন ১০% রিবেট (Rebate) সুবিধা প্রদান করতে হবে।
- ইতোপূর্বে তিনবারের অধিক পুনঃতফসিলকৃত হলে এরূপ ঋণ/বিনিয়োগ গ্রহীতা প্রতিষ্ঠান এ প্যাকেজের আওতায় ঋণ/বিনিয়োগ সুবিধা প্রাপ্য হবে না ।
- বিতরণকৃত ঋণ/বিনিয়োগ আদায়ের সকল দায়-দায়িত্ব ঋণ/বিনিয়োগ প্রদানকারী ব্যাংকের উপর বর্তাবে।
- বাংলাদেশ ব্যাংকে কোন ভুল তথ্য সরবরাহ করা হলে উক্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এই প্যাকেজের আওতায় কোন সুদ ভর্তুকী সুবিধা প্রাপ্য হবে না, উপরন্ত এর জন্য বিতরণকৃত ঋণের উপর ২% হারে জরিমানা আরোপ করা হবে।
- অত্র বিজ্ঞপ্তির সংযুক্তিতে নির্ধারিত আবেদন ফর্ম এর নমুনা প্রদান করা হয়েছে ।
বাজুজ হতে কি কোন আর্থিক সহায়তা পাওয়া যায়?
হ্যাঁ– আপনি যদি এসোসিয়েশনের সদস্য হয়ে থাকেন তবে আপনি এসোসিয়েশন থেকে সব রকমের সুযোগ সুবিধা ভোগ করবেন। বিপদ আপদ বা যে কোন উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে বাজুজ আপনার পাশে থাকবে। বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন- www.bajus.org/policy